For being new Voter do this // অনলাইনে নতুন ভোটার হতে বা তথ্য সংশোধন করতে করণীয়

 

নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম

নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম, অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে খুব সহজে আপনি ভোটার হতে ‍পারেন, অফলাইনে  ও ভোটার হতে পারেন।

মহিলা ও পুরুষ  প্রার্থীদের নতুন ভোটার  হতে অনলাইন ও অফলাইন যেভাবে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করুন না কেন, আপনাকে ঠিক প্রমাণাদি দাখিল করতে হবে। প্রতিটি বিষয় দাখিল করতে হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে যে দুাটি বিষয় জরুরী, 

১। বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা্

২। বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে কাবিনযুক্ত করতে হবে

৩। অনলাইনে আবেদন  করে প্রিণ্ট কপি নিযে উপজেলা নির্বাচন অফিসে সাবমিট করতে হবে।

৪। প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল বা স্মার্ট ফোন, NID Wallat app টি  Playstore থেকে ডাউনলোড করে নিন।

৫। আবেদন করতে Services.nidw. gov.bd // nid- pub/Regiester এ ক্লিক করে ২য় সেবা নিন।  

আপনার যদি জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে তাহলে আপনি কয়েকটি সাধারণ প্রকিয়া অনুসরণ করে নতুন ভোটার হতে পারেন। Services.nidw. gov.bd // nid- pub/Regiester ওয়েব সাইটে গিয়ে নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন ক্যাটাগরিতে গিয়ে আবেদন করুন।

এরপর আপনি আপনার একাউন্টে লগইন করতে পারেন।

নতুন ভোটারদের  ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ২০২২

আপনি আপনার নাম, জন্মতারিখ, ক্যাপচা এন্ট্রি করে বহাল এ ক্লিক করুন। কারেন্ট একাউন্ট কার্যক্রম সম্পন্ন করুন। মোবাইল নম্বর দিয়ে মেসেজ পাঠান।  আপনার মোবাইলে একটি মেসেজ আসবে। যে মোবাইলে একবার মেসেজ আসবে, সে নম্বরটি পূণরায় ব্যবহার করতে পারবেন। এ নম্বর পরিবর্তন ও করতে পারেন। যদি ওটিপি আপনার না পান তবে পূণরায় ক্লিক করে ওটিপি বসিয়ে ক্লিক করুন। এরপর আপনি একটি ইউজার নেম সেইভ করুন এবং পাসওয়ার্ড দিবেন। যেমন bdjobs 7days.com, জন্মতারিখ (২৪-১২-১৯৯৯) এভাবে সেট করতে পারেন। 

পাসওয়ার্ড তৈরি ক্যাপিটাল লেটার 

পাসওয়ার্ড তৈরি ক্যাপিটাল লেটার এ চিহ্ন দু‘বার ব্যবহার করুন। যেমন: STSTSTY 12341 এবার ক্লিক করলে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার আবেদনের সাথে কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে/ভূল সংশোধনের:

যেমন: ছবি, বাংলায় নাম, পিতার নাম, জন্মতারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্র, পিতার নাম বাংলায় ও ইংরেজীতে, মৃত হলে সনদ, লিঙ্গ, রক্তের গ্রুুপ, জন্মনিবন্ধন নম্বর, জন্মস্থান, ওয়ারিশ সার্টিফিকেট, কোর্টের এফিডেভিড, চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, বিবাহিত হলে স্ত্রীর তথ্যাদি, ২য় স্ত্রী থাকলে তার তথ্য দিতে হবে। ভাড়াটিয়া হলে বাড়িওয়ালার nid, বিদ্যু’ বিল, বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়া কর্তৃক ২০০ টাকার স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্র, প্রবাসী হলে ভিসার সিল ও তারিখসহ পাসপোর্টর কপি। নিবন্ধন ফরমের ৩৪ ও ৩৫ নম্বর সনাক্তকারী হিসেবে বাবা, মা। নিবন্ধন ফরমের ৪০, ৪১, ৪২ যাচাইকারী হিসেবে পাসওয়ার্ড স্বাক্ষর করতে হবে। সকল সনদের সফট কপি ও হার্ড কপি প্রমাণ হিসেবে জমা দিতে হবে।







এ সকল কাগজপত্র জমা দিয়ে অবশ্যই আপনি রিসিভ কপিটি নিয়ে নিবেন। অবশ্যই রিসিভ কপিতে স্বাক্ষরিত হতে হবে। স্থানীয় নির্বাচন কমিশন এ জমা দেওয়ার পর রিসিভ কপিটি গ্রহণ করে নিজের সংরক্ষণে রেখে দিবেন। 

যাচাইয়ের ক্ষেত্রে বা যে কোন প্রয়োজনে রিসিভ কপিটি আপনার প্রয়োজন হবে।

Previous Post
Next Post
Related Posts