রংপুর বিভাগের সকল তথ্য ০৮টি জেলার

 


রংপুর বিভাগের সকল তথ্য All Information about Rangpur

রংপুর বিভাগের সকল তথ্য 

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্ব থেকেই অর্থাৎ পাকিস্তান আমল থেকেই বৃহৎ রংপুর, সাবেক রংপুর জেলা, দিনাজপুর, সাবেক দিনাজপুর জেলা ছিল রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত পরবর্তীকালে সরকারের প্রশাসনিক পুনঃবিন্যাস কার্যক্রম সূত্রের ২০১০ সালের ২৫ জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুর জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠিত।


কুড়িগ্রাম, রংপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ।

বাংলাদেশে বিভাগ ৮টি। ৮টি বিভাগের নাম হচ্ছে রাজশাহী, সিলেট, ময়মনসিংহ, বরিশাল, ঢাকা, রংপুর, চট্টগ্রাম ও খুলনা। বাংলাদেশের প্রস্তাবিত আরো ২টি বিভাগ কুমিল্লা বিভাগ ও পদ্মা বিভাগ।

এক নজরে রংপুর বিভাগ Rangpur division at a glance

কুড়িগ্রাম, রংপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ।

রংপুর বিভাগের আয়তন কত? Area of Rangpur division

১৬৩২০.২৬ বর্গ কিলোমিটার


রংপুর বিভাগের জনসংখ্যা কত? Population of Rangpur division?

রংপুর বিভাগের জনসংখ্যা ১,৭৬,১০,৯৫৬ জন।২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী



রংপুর বিভাগে জেলার সংখ্যা কতটি ও কি? কি? How many districts are there in Rangpur?

০৮টি কুড়িগ্রাম, রংপুর, লালমনিরহাট,  গাইবান্ধা, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ।

রংপুর,জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Rangpur was named?


রংপুর জেলার নামকরণ অপর একটি প্রচলিত ধারণা থেকে জানা যায় যে রংপুর জেলার পূর্ব নাম রংপুর জ্যোতিষশাস্ত্র ভগন্দর রঙ্গমহল এর নামকরণ থেকে এই রঙ্গপুর নামটি আসে। 


রংপুর, জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?


সীমানা: উত্তরের নীলফামারী দক্ষিনে গাইবান্ধা পূর্বে কুড়িগ্রাম এবং পশ্চিমে দিনাজপুর জেলা

  • রংপুর জেলা হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৮৬৯  খ্রিস্টাব্দে
  • পোস্ট কোড ৫৪০০
  • আয়তন ২৪০০.৫৬  বর্গ কিলোমিটার
  • উপজেলার সংখ্যা ০৮টি
  • জনসংখ্যা ২৯,৯৬,৩৩৮ জন
  • পুরুষ ১৫,০১,৮৪৬ জন
  • মহিলা ১৪৯৪, ৭৯ জন
  • সংসদীয় আসন ০৬টি


লালমনিরহাট,জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Lalmonirhut was named?

লালমনিরহাট নামক নিয়ে চলো প্রতি আছে যে সরকার আমলে বর্তমান লালমনিরহাট শহরের মধ্য রেলপথ বসানোর সময় উল্লেখিত অঞ্চলে রেল শ্রমিক জঙ্গল কাটতে গিয়ে অনেক ব্যক্তি লালমনি পেয়েছিলেন লালমনি থেকেই পর্যায়ক্রমে লালমনিরহাট নামের হয়েছে। অন্য এক সূত্রে থেকে জানা যায় বিপ্লবী নুরুদ্দিনের ঘনিষ্ঠ লালমনিরহাট নামকরণ করেন।


লালমনিরহাট,জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?

লালমনিরহাটের আয়তন ১২৪১.৪৬ বর্গ কিলোমিটার।


লালমনিরহাটের ভৌগোলিক অবস্থান : লালমনিরহাট বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত সীমানাবর্তী একটি জেলা ২৫.৪৮ ডিগ্রি থেকে২৬.২৭ ডিগ্রী উত্তর অংশে এবং ৮৮.৩৮  ডিগ্রি থেকে ৮৯.৩৬  ডিগ্রি মানুষের মধ্য জেলাটি অবস্থান এ জেলার উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার ,জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণে রংপুর জেলা, পূর্বে কুড়িগ্রাম ও ভারতের কোচবিহার জেলা এবং পশ্চিমে রংপুর ও নীলফামারী জেলায় জেলায় ধরলা নদীর দক্ষিনে তিস্তা নদী প্রবাহিত।

  • জনসংখ্যা ১২৫৬ ০৯৯ জন
  • মহিলা ৬২৭,৩০০ জন
  • পুরুষ ৬২৮ ,৭৯৯ জন
  • উপজেলার সংখ্যা ৫চি
  •  থানার সংখ্যা ৫টি
  •  পৌরসভার সংখ্যা ০২টি
  •  ইউনিয়নের সংখ্যা ৪৫টি
  • মৌজা সংখ্যা ৩৫৪ টি
  • গ্রামের সংখ্যা ৪৭৮টি
  • ডাকঘরের সংখ্যা ৭০টি
  •  মহাবিদ্যালয় ৪৫টি
  •  উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৭টি
  •  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭৬৭টি
  •  মাদ্রাসা ৮১টি
  •  পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ৩টি
  •  টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ১টি
  •  আদর্শ গ্রাম ৫৬টি


গাইবান্ধা জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Gaibandha was named?

গাইবান্ধা নামক সম্পর্কে কিংবদন্তী প্রচলিত আছে প্রায় হাজার বছর আগে মৎস্য দেশের রাজা বিরাটের রাজুদা গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ থানা এলাকায় বিরাট রাজা কোন তুলনা ছিলনা তার গfভীর সংখ্যা ছিল হাজার মাঝে মাঝে কাতে এসে বিরাট রাজার যাবি চুরি করে নিয়ে যেত সে জন্য বিরাট রাজা একটি বিশাল প্রান্তরে গোশালা স্থাপন করেন গোশালা কি সুরক্ষিত গাভীর খাদ্য ও পানির সমতা নিশ্চিত করতে নদী ও ভেষজ গুণ করা হয়। সেই নির্দিষ্ট দাবিগুলোকে বেঁধে রাখা হতো প্রচলিত কিংবদন্তি এই দাবি বেঁধে রাখার স্থান থেকে এতদঞ্চলের কথা অনুসারে এলাকার নামকরণ হয়েছে গাইবান্ধা এবং কালক্রমে গাইবান্ধা নামে পরিচিত লাভ করে ।


গাইবান্ধা ,জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?

  • জনসংখ্যা ২৪৩০৬২৭জন
  • পুরুষ  ১২৩০৯৩৮ জন
  • মহিলা ১১৯৯৬৮৯ জন
  •  শিক্ষার হার ৫৪%
  •  উপজেলার সংখ্যা ৭টি
  •  থানার সংখ্যা ৭টি
  •  পৌরসভার সংখ্যা ৩ টি
  •  ইউনিয়নের সংখ্যা ৮২ টি
  •  মৌজা সংখ্যা ১১০৬টি
  • গ্রামের সংখ্যা ১২৪৯টি
  •  নদীর সংখ্যা ৫টি
  •  বিলের সংখ্যা ৮৮টি
  • মসজিদের সংখ্যা ৩৬৫২টি
  • মহাবিদ্যালয় ৭৫টি
  •  উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়৩৫৩টি
  •  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭৩৭টি
  •  মাদ্রাসা ২৪০টি


দিনাজপুর জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Dinajpur was named?


জনশ্রুতি আছে অনেক দিন আজ অথবা দিনাজ অথবা দিনরাজ দিন রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠা তার নাম অনুসারেই রাজ অবস্থিত মৌজার নাম হয় দিনাজপুর পরবর্তীতে ঘোড়াঘাট সরকার বাতিল করে নতুন করে জেল করে এবং রাজার সম্মানে জেলার নামকরণ করে দিনাজপুর।


দিনাজপুর জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?

  • দিনাজপুর জেলার আয়তন ৩৪৪৭.৯৮  বর্গ কিলোমিটার
  • লোকসংখ্যা ২৬,৪২,৮৫০ জন
  • পুরুষ১৫. ৫৯.০০৬ জন
  • মহিলা ১৫.৪০.৬২২ জন
  • উপজেলার সংখ্যা ১৩টি

উপজেলা গুলো হল

বোচাগঞ্জ, বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ, দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর, ফুলবাড়ী, পার্বতীপুর, বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট,


  •  পৌরসভার সংখ্যা ৯টি
  •  সিটি কর্পোরেশন  নেই
  •  ইউনিয়নের সংখ্যা ১০৩টি
  •  গ্রামের সংখ্যা ২,১৩১ টি
  •  মৌজা সংখ্যা ১৯২৬টি
  •  থানার সংখ্যা ১৩টি


পঞ্চগড় জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Panchagar was named?


পঞ্চ/ পাঁচ গড় এর সমাহার পঞ্চগড় অপর নাম ছিল পচাগর। দীর্ঘকাল এই জনপদে প্রচলিত ছিল কিন্তু সে এই অঞ্চলের নাম যে পঞ্চগড়ী ছিল সে ব্যাপারে কোনো অবকাশ নেই বস্তুত ভারতীয় উপমহাদেশের শব্দটি বিভিন্ন স্থানে সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যেমন পঞ্চ বটি, পঞ্চগরী, পঞ্চগড় ইত্যাদি পঞ্চগড় অঞ্চল থেকে বেশি দূরে নয়। পঞ্চগড় জেলা রয়েছে তাদের মাঝে উল্লেখ করার মতো গড় ভিতরগড়, মীরগড়, রামগড়, হোসেনগড়, দেবগড় অর্থপাচার অর্থ বনজঙ্গল পঞ্চগড় এভাবে নাম এসেছে।


পঞ্চগড় জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?


  • আয়তন ১৪০৪.৬৩ বর্গ কিলোমিটার
  •  উপজেলা ৫টি
  •  থানা ৫টি
  • পুরসভা ২টি
  •  ইউনিয়ন ৪৩টি
  •  গ্রাম ৮২৫টি
  •  স্কুল ১৮৬৫টি
  •  কলেজ২২টি
  •  মৌজা ৪৬৩টি
  • জনসংখ্যা৯.৮৭,৬৪৪ জন


ঠাকুরগাঁও জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Thakugone was named?


ঠাকুরগাঁয়ের আদি নাম ছিল নিশ্চিত ঠাকুরগাঁয়ের নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে আজ যা পাওয়া গেছে বর্তমানে সেটি জেলাসদর অর্থাৎ সেখানে জেলা আদালত অবস্থিত সেখান থেকে আট কিলোমিটার উত্তরে উন্নয়নের একটি মৌজার নামকরণ চক্রবর্তী চক্রবর্তী নামে দুই ভাই বসবাস করতেন সম্পদ ও প্রতিপত্তির কারণে তারা সে লেকার খুব পরিচিত সেখানকার লোকজন চক্রবর্তী বাড়ির ঠাকুর বলতেন পরে স্থানীয় লোকজন ওই জায়গায় ঠাকুর থেকে ঠাকুরগাঁও বলতে শুরু করে ১৯৮৪  সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ৫টি থানা নিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা আত্মপ্রকাশ করে ।


ঠাকুরগাঁও জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?


উপজেলার সংখ্যা ও নাম

উপজেলা ৫টি ঠাকুরগাঁও সদর, পীরগঞ্জ, রানী সংকর, বালিয়াডাঙ্গী, হরিপুর


ঠাকুরগাঁও জেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৫৩টি


উপজেলাভিত্তিক নাম

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ২১টি ইউনিয়নসমূহ: রুহিয়া, আখাননগর, আকঁচা, বড়গাঁও, বালিয়া, আউলিয়াপুর, চিলারং, রহিমানপুর, রায়পুর, জামালপুর, মোহাম্মদপুর, সালন্দা, গড়েয়া, রাজাগাঁও, দেবীপুর, নারগুণ, শুখানপুকুরী, বুখারী, বেগুনবাড়ী, রুহিয়া পশ্চিম, ঢোলার হাট।


বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮টি ইউনিয়নসমূহ: পাড়িয়া, চাড়োল, ধনতলা, বড় পলাশবাড়ী, দুওসুও, ভানোড়, আমজানখোর ও বড়বাড়ি ইউনিয়ন।


পীরগঞ্জ উপজেলার ১০টি ইউনিয়নসমূহ হলো: ভোমরাদহ, কোষারাণীগঞ্জ, খনগাঁও, পীরগঞ্জ, সৈয়দপুর, হাজিপুর, দৌলতপুর, সেনগাঁও, জাবরহাঁট, বৈরচুনা।


হরিপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নসমূহ: গেদুরা, আমগাঁও, বকুড়া, ডাঙ্গীপাড়া, হরিপুর, বাতুড়িয়া।


রাণীশংকৈল উপজেলার ৮টি ইউনিয়নসমূহ: ধর্মগর ইউনিয়ন, নেকমরদ ইউনিয়ন, হোসেনগাঁও ইউনিয়ন, লেহেম্বা ইউনিয়ন, বাচোর ইউনিয়ন, কাশিপুর ইউনিয়ন, নাতোর ইউনিয়ন, নন্দুয়ার ইউনিয়ন।

  • ঠাকুরগাঁ জেলার আয়তন ১৮০৯.৫২ বর্গ কিলোমিটার 
  • ঠাকুরগাঁও জেলার গ্রামের সংখ্যা ১১০৬ টি
  • মৌজার সংখ্যা ৬৪৭ টি
  • পৌরসভার সংখ্যা ৩টি
  • উপজেলা ৫টি

উপজেলা গুলোর নাম

ঠাকুরগাঁও সদর, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর 


নীলফামারী জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Nilphamari was named?

নীলফামারী জেলাকে নীলের দেশ বলা হয়। প্রায় দুই শতাধিক বছর পূর্বে এ অঞ্চলের নীলচাষের খামার স্থাপন করে ইংরেজি নীলকরেরা। এ অঞ্চলে উর্বর ভূমি চাষের অনুকূল হওয়ায় দেশের অন্যান্য এলাকার তুলনায় নীলফামারীতে বেশিসংখ্যক নীলকুঠি ও নীলখামার গড়ে ওঠে। ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে দুরাকুটি, ডিমলা, কিশোরগঞ্জ উপজেলা, টেংগনমারী প্রভৃতি স্থানে নীলকুঠি স্থাপিত হয়।


সেসময় বৃহৎ রংপুর অঞ্চলের মধ্যে নীলফামারীতেই বেশি পরিমাণের শস্য উৎপাদন হতো মাটির উর্বরতার কারণে। এ কারণেই নীলকরদের ব্যাপক আগমন ঘটে এতদঞ্চলে। গড়ে ওঠে অসংখ্য নিলখামার। বর্তমানে নীলফামারী শহরে কিছু দূরে উত্তরে পুরাতন রেল স্টেশনের কাছেই একটি বড় নীলকুঠি। তাছাড়া বর্তমানে অফিসার্স ক্লাব হিসেবে ব্যবহৃত পুরাতন বাড়িটি ছিল একটি নীলকুঠি। ধারণা করা হয়, স্থানীয় কৃষকদের মুখে নীলখামার রূপান্তরিত হয় নীলখামারীতে আর এই নিলখামারীর অপভ্রংশ হিসেবে নিলফামারীর নামকরণ হয়।


নীলফামারী জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?

  • নীলফামারী জেলার আয়তন ১৫৮০.৮৫  বর্গ কিলোমিটার
  • ভৌগলিক অবস্থান ২৫‘৪৪ /হতে ২৬‘১৯
  • লোকসংখ্যা ১৫৭১৬৯০ জন
  • পুরুষ ৯.৫৯.৮৫৭ জন
  • মহিলা ৯৪৭.৬৪০ জন
  • পৌরসভা ৪টি
  • ইউনিয়ন ৬০টি
  • মৌজা ৩৭০টি
  • গ্রাম ৩৭৮টি
  • প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯৪০টি
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২৯৫টি
  • মহাবিদ্যালয় ৪৫টি
  • মাদ্রাসা ১৬৪টি
  • শিক্ষার হার ৪৯.৬৯%
  • ডাকঘর ১০৭টি
  • আদর্শ গ্রাম ৪২টি


Previous Post
Next Post
Related Posts