সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ভাতা ও শিক্ষা উপবৃত্তি ২০২২ অক্টোবর ২২ হতে প্রথম কিস্তির টাকা উপভোগকারী হিসেবে ট্রান্সফার শুরু হয়েছে ২০২২

 


উপবৃত্তির নোটিশ ২০২২; মাউশি বৃত্তির টাকা পেতে তথ্য এন্ট্রির নির্দেশনা 

সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ভাতা ও শিক্ষা উপবৃত্তি ২০২২ অক্টোবর ২২ হতে প্রথম কিস্তির টাকা উপভোগকারী হিসেবে ট্রান্সফার শুরু হয়েছে ২০২২

উপবৃত্তি নোটিশ 2022 মাউশি রাজস্বখাতভূক্ত মেধা বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য এন্ট্রি করার ছয় দফা নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তর।


বৃত্তির টাকা পেতে এম আই এ সফটওয়্যার শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি ছয় দফা নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।


সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বৃত্তির টাকা পেতে শিক্ষার্থীদের তথ্য MIS Softwear এন্ট্রি করতে হয় তথ্য এন্ট্রির কাজ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে করা হয়।


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীদের তথ্য ভুল ভাবে এন্ট্রি করে উপবৃত্তির টাকা পাঠাতে জটিলতা হয়, অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা হয় বা টাকা শিক্ষার্থীদের একাউন্টে জমা না হয়ে ফেরত যায়।


এসব জটিলতা এড়াতে বৃত্তির টাকা শিক্ষার্থীদের তথ্য mia6 অন্তর্ভুক্তিতে ছয় দফা নির্দেশনা দিয়েছে মাউশি অধিদপ্তর।


৭ মার্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তর থেকে ছয় দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়।


বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের তথ্য এম আই এস সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্তিতে ছয় দফা নির্দেশনা


নির্দেশনায় বলা বৃত্তিপ্রাপ্ত এন্ট্রি করা তথ্য দুজন দিতে অনলাইনে তথ্য সঠিকতা যাচাই করার জন্য শিক্ষার্থীদের নাম ও আইডি দিতে হবে।


 এন্ট্রি কি তথ্য সঠিক আছে বলে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ এবং শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রত্যায়ন গ্রহণ করতে হবে।


যেসব বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টাকা এখনো পাননি তাদের তথ্য যাচাই করে প্রয়োজনীয় সংশোধনী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 


অর্থের অভাবে শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্য বৃত্তি প্রদানের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ এপ্রিল ২০১০ খ্রিস্টাব্দ তারিখে একটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের লক্ষ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে একটি লিখিত নির্দেশনা প্রদান করেন। এ ফান্ড গঠনে সম্ভাব্যতা পরীক্ষা পূর্বক প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আবহাওয়া করা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক ১৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিবকে আহ্বান করে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়নের জন্য একটি উপকমিটি গঠন করা হয়, মুখ্য সচিব প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯ আগস্ট ২০১০ তারিখে সবাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব উন্নয়নকে আহ্বান করে। একটি টেকনিক্যাল উপ-কমিটি গঠন করা হয় এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী সভাপতিত্বে পাঁচটি সভা অনুষ্ঠিত হয়, এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী সভাপতিত্বে পাঁচটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিদ্ধান্তের আলোকে শিক্ষা মন্ত্রলয় ৩১ জানুয়ারী ২০১১ খ্রিস্টাব্দ তারিখে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন সম্পর্কিত প্রতিবেদন নীতিমালা ও আইনের খসড়া পরিকল্পনা কমিশনে পেশ করা হয়।


মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন ২০১৮ খসড়া প্রণয়ন করে এবং সচিবালয় নির্দেশনা ২০০৮ এর বিধান অনুযায়ী উত্থান সংক্রান্ত প্রণীত আইন  ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ তারিখে মন্ত্রিসভায় নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন ২০১২ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ তারিখে মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন লাভ করে ১১ ই মার্চ ২০১২ খ্রিস্টাব্দে নবম জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বিল ২০১২ পাস করা হয়। সংবিধানের অনুচ্ছেদ অনুসারে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ১৪ ই মার্চ ২০১২ খ্রিস্টাব্দ তারিখে উক্ত বিলে সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং একই তারিখে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন ২০১২ বাংলাদেশ গেজেট অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। 


Previous Post
Next Post
Related Posts