Maternity Allowance // মাতৃত্বকালীন ভাতা মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান মা ও শিশু সহায়তা তথ্য

 


মাতৃত্বকালীন ভাতা মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান মা ও শিশু সহায়তা তথ্য

মাতৃত্বকালীন ভাতা কর্মসূচিমহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টিত আওতায় দারিদ্র মার জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি ও মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির তথ্য।



মাতৃত্ব ভাতা মঞ্জুরীর আবেদন


 মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর অপর গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিটি সমৃদ্ধ আগামী এলাকার ৭ লক্ষ ৭০ হাজার দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভাতা (Maternity Allowance) প্রদান করেছে।মাতৃগর্ভ অর্থাৎ শূন্য থেকে ৪ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর পুষ্টি চাহিদা,মন ও সামাজিক এবং বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশের উপর গুরুত্ব দিয়ে এই ভাতা প্রদান কর্মসূচির রূপরেখা প্রেরণ করা হয়েছে। কর্মসূচিটি মাতৃ মৃত্যু ও শিশু মৃত্যু হ্যাস চিহ্নকায় এই খর্ব্যকার শিশুর সংখ্যা কমিয়ে আনা এবং শিশুর বুদ্ধিবৃত্তি বিকাশের মাধ্যমে দেশের ভবিষ্যৎ মানবসম্পদ তৈরিতে অবদানের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০০৭-২০০৮ অর্থবছর থেকে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে দরিদ্র মার জন্য দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভাতা (Maternity Allowance) প্রদান, মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি শুরু করা হয়।


বর্তমানে ৪২৬টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান। এই কর্মসূচিতে একজন দরিদ্র গর্ভবতী মা প্রথম অথবা দ্বিতীয় যেকোনো এক সন্তানের জন্য এই ভাতা প্রদান কর্মসূচির আওতায় বর্তমানে ৩৬ মাস ৮০০ টাকা হারে ভাতা পাচ্ছেন। প্রতি মাসে ভাতা প্রদানের পাশাপাশি মা ও শিশুর পুষ্টি, শিশুর মনোসামাজিক বিকাশ এবং বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশের বিষয়ে অনুষ্ঠান প্রশিক্ষণে বছরে পাঁচ দিন অংশগ্রহণ করছে। এই কর্মসূচিতে সদর কার্যালয়ে থেকে অর্থবছরের শুরুতে বরাদ্দ প্রাপ্তির ভিত্তিতে ইউনিয়ন কমিটির মাধ্যমে ভাটাভোগী নির্বাচন করা হয় এবং তিন মাস অন্তর অন্তর দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভাতা (Maternity Allowance) প্রদান করা হয়।


বছরে একবার এনরোলমেন্ট তিন মাস অন্তর দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভাতা (Maternity Allowance) প্রদান, ইউনিয়ন কমিটির মাধ্যমে ভাতা ভোগী নির্বাচন এবং প্রথম অথবা দ্বিতীয় যেকোনো এক সন্তানের জন্য ভাতা প্রাপ্তি এবং সর্বোপরি শহর ও গ্রাম এলাকায় একই ধরনের দুটি কর্মসূচি থাকা কারণে এই সকল সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ এর জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলপত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০১৮ থেকে ২০১৯ অর্থবছর থেকে দরিদ্র মার জন্য মাতৃকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি ও কর্মজীবী চালু হয়। কর্মসূচি ও কর্মজীবী ল্যাংটাটিং মাদার সহায়তা তহবিল কর্মসূচিকে একইভূত করে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি চালু করা হয় আটটি বিভাগে সাতটি উপজেলায় ও ৬টি বিজিএমইএর গার্মেন্টস কারখানায় যা পূর্বতন কর্মসূচি ২টি সংস্করণ।


মা ও কর্মসূচিতে শিশু সহায়তা প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি সন্তানের জন্য ভাতা পেয়ে থাকেন। এই কর্মসূচিতে গর্ভবতী মা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার ও তথ্য আপার মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের যে অথবা বাড়ি সেল ইনস্টলমেন্ট করতে পারেন প্রতি মাসে।


মাসে ইনস্টলমেন্ট ও প্রতি মাসে মাসে ভাতা প্রদান করা হয়। এবং গর্ভবতী মায়েরএন সি কার্ড বাধ্যতামূলক। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের মাধ্যমে আবেদনকারীর গর্ভতত্ত্ব যাচাই করা হয়। এই ভাতা প্রদান কর্মসূচির আওতায় বর্তমানে ৩৬ মাস ৮০০ টাকা হারে ভাতা পাচ্ছেন। প্রতিমাসে ভাতা প্রদানের পাশাপাশি মা ও শিশুর পুষ্টি শিশু মনোসামাজিক বিকাশ এবং বুদ্ধি বিকাশ বিষয়ে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে নিয়মিত অংশগ্রহণ করছেন। সরকারের জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল অনুযায়ী ২০২৬ মাসের মত শূন্য থেকে চার বছরের মোট শিশুর অর্ধেক অর্থাৎ ৫০% কে এই কর্মসূচির আওতায় সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে যার সম্ভাব্য সংখ্যা ৬৫ লক্ষ শিশু দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভাতা (Maternity Allowance) প্রদান


 মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচিতে আবেদনের যোগ্যতা


 বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছর

 এন আই ডি কার্ড

 প্রথম অথবা দ্বিতীয় গর্ভ অবস্থায়

নিজ নামে পছন্দ সই অনলাইন মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট

 পারিবারিক মাসিক আয় সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা


  মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচিতে আবেদনের যোগ্যতা


 বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছর

 এন আই ডি কার্ড

 প্রথম অথবা দ্বিতীয় গর্ভ অবস্থায়

নিজ নামে পছন্দ সই অনলাইন মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট

 পারিবারিক মাসিক আয় সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা


 মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচিতে আবেদনের যোগ্যতা


 বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছর

 এন আই ডি কার্ড

 প্রথম অথবা দ্বিতীয় গর্ভ অবস্থায়

নিজ নামে পছন্দ সই অনলাইন মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট

 পারিবারিক মাসিক আয় সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা


 মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচিতে আবেদনের যোগ্যতা


 বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছর

 এন আই ডি কার্ড

 প্রথম অথবা দ্বিতীয় গর্ভ অবস্থায়

নিজ নামে পছন্দ সই অনলাইন মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট

 পারিবারিক মাসিক আয় সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা


এই কর্মসূচিতে ২০২০ থেকে ২০২১ অর্থবছরে অর্থ বরাদ্দ ৭৩৯ কোটি ২০ লক্ষ টাকা যা জাতীয় বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির এক অংশ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাজেটের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ৩০ অংশ।


 উন্নয়ন কর্মসূচিতে সঠিক খুঁজে বের করা আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। চ্যালেঞ্জের মোকাবেলায় অধিদপ্তর সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ অঙ্গীকার অনুযায়ী কর্মসূচির লক্ষ্যে কর্মসূচির গুলোর জন্য আবেদন পৌরসভার ডিজিটাল সেন্টার গিয়ে নিজের আবেদন নিজে করতে পারবেন তাছাড়া টোল ফ্রি নম্বর ৩৩৩ ও সরকারের এক সেবায় ফোন করে আবেদন করতে পারবেন। পাশাপাশি অধিদপ্তর ইতিমধ্য ভাতা ভুগি অর্থ শতভাগ ডিজিটাল পদ্ধতি জি টুপি বা সরকার থেকে সরাসরি ভাতা ভোগীর নিজস্ব হিসাব নম্বরে প্রেরণ করেছেন। কোন ভাতাভোগীর ভাতা প্রাপ্ত হতে বঞ্চিত বা হয়রানির শিকার হলে অধিদপ্তর অভিযোগ জানতে পারেন এবং অতি দ্রুত প্রতিকারের জন্য একটি অভিযোগ নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া প্রচলন করা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা আরও দক্ষতা ও দ্রুততার সাথে এদেশের অবহেলিত নারী ও শিশুদের নিকট সরকারের ওয়াদা অনুযায়ী পৌঁছে দিতে পারব।




Previous Post
Next Post
Related Posts